যশোরে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪৩ দশমিক ৮ ডিগ্রি

0
5

তীব্র দাবদাহে দেশের বিভিন্ন স্থানে বাড়ছে অসুস্থ হয়ে পড়াদের সংখ্যা। গত একদিনে চুয়াডাঙ্গা, নাটোর, মুন্সিগঞ্জ, টাঙ্গাইল ও পাবনা জেলা থেকে পাওয়া গেছে বেশকজনের মৃত্যুর খবর।

চুয়াডাঙ্গায় তীব্র গরমে হাঁসফাঁস অবস্থা, তাপমাত্রার পারদ উঠেছে ৪৩ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। দেশের ইতিহাসে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ও চুয়াডাঙ্গা জেলায় আবহাওয়া অফিস স্থাপনের ৩৬ বছরের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪৩ ছাড়িয়েছে।

সবচেয়ে বিপাকে পড়েছেন খেটে খাওয়া মানুষ। জারি হয়েছে হিট অ্যালার্ট।

তীব্র গরমে স্থবির যশোরের জনজীবন। ঘরে-বাইরে স্বস্তি মিলছে না কোথাও। চুয়াডাঙ্গার চেয়েও এই জেলায় তাপমাত্রা বেশি। দুপুরে রেকর্ড হয়েছে ৪৩ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

মেহেরপুরেও বাতাসে যেন আগুনের হল্কা। তাপমাত্রা ৪৩ ডিগ্রিতে চড়েছে। জেলায় গত ১৪ দিন ধরে অতিবাহিত হচ্ছে তীব্র তাপদাহ। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে রাস্তা-ঘাটে লোকজনের চলাচল সীমিত হয়ে পড়ছে।

তীব্র গরমে জামালপুরে হাসপাতালে ডায়রিয়া, জ্বর ও শ্বাসকষ্টসহ বিভিন্ন রোগে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়েছে। বেশিরভাগই শিশু। শয্যা সংকটে চিকিৎসা দিতে হিমশিম খাচ্ছেন চিকিৎসকরা।

চলমান তাপপ্রবাহের মধ্যে হাসপাতালে রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। প্রতিদিনই জ্বর, সর্দি, ডায়রিয়া ও নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত রোগীরা ভর্তি হচ্ছেন।